আলমগীর কবীর :
জাতির জনক বাংলাদেশের স্থপতি,প্রয়াত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬
তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে গাজীপুর সিটিকর্পোরেশন বিভিন্ন কর্মসুচী
পালনে গণভোজের আয়োজনে ১৫০টি গরু দিয়েছেন মানবিক মেয়র ও মহানগর আওয়ামী
লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।সিটিকর্পোরেশনের
৫৭টি ওয়ার্ড,আটটি থানা,এতিমখানা, চাহিদা বুঝে গণভোজের জন্য গরু বিতরণ
করেন।
সিটি মেয়র গত কয়েকদিন যাবৎ শারিরীক অসুস্থতাজনিত কারনে তিনি স্বশরীরে
উপস্থিত থাকতে পারেননি । জননন্দিত মেয়রের পক্ষ থেকে ডেগেরচালাস্থ তার
বাসভবন থেকে গরুগুলো বিতরণ করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কাজী আলিম
উদ্দিন বুদ্দিন,অ্যাডভোকেট ওয়াজ উদ্দিন মিয়া,অ্যাডভোকেট আমাজদ হোসেন
বাবুল,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এসএম মোকসেদ আলম,সাংগঠনিক সম্পাদক,মজিবুর
রহমান,৩৮নং ওর্য়াড কাউন্সিলর ও গাজীপুর মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের
সাধারণ সম্পাদক হাজ্বী মনিরুজ্জামান মনির,মহানগর আওয়ামীলীগের সহ দপ্তর
সম্পাদক মাজহারুল ইসলামসহ সার্বক্ষণিক দায়িত্বে থাকা আশরাফুল আলম রানা
মোল্লা প্রমুখ।
এ সময় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যরা
১৯৭৫ সালের ১৫আগস্ট তারিখে র্নিমমভাবে শাহাদাৎ বরণকারী সকলের রুহের
মাগফেরাত কামনা করে বিষেশ মোনাজাত করা অনুষ্ঠিত হয়।
শারীরিকভাবে অসুস্থ মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মুঠো ফোনে জানান,বঙ্গবন্ধুকে
ছোটবেলা থেকেই ভালবাসি।তাঁর আদর্শে অনুপ্রাণীত হয়ে রাজনীতি করি। তাঁর
জন্যই বাংলাদেশ পেয়েছি,পতাকা পেয়েছি।শোক দিবসের জন্য বরাত দিয়ে অনেকে
চাঁদাবাজি করে থাকেন, যেটা অত্যন্ত কষ্টদায়ক। তাই চাঁদাবাজি বন্ধ এবং
বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভাসবাসা ও শ্রদ্ধা থেকেই শোক দিবসের কর্মসূচীর জন্য
তিনি নগরীর ৫৭টি ওর্য়াডে,৮টি থানাসহ এতিমখানা,মাদ্রাসায় গরু বিররণ
করেন।উপরোন্ত আনুসঙ্গিক খরচের জন্য প্রতিটি গরুর সঙ্গে ৫০ হাজার টাকাও
দিয়েছি।তিনি বলেন এসব ব্যয় ব্যক্তিগত আয় থেকে করেছেন।